Heinz Apple Cider Vinegar 473ml
Raw, unfiltered apple cider vinegar. It includes the mother vinegar. The ‘Mother’ consists of strands of proteins, enzymes, and friendly bacteria that give the product its murky appearance.
Product details:
Product Type: Heinz Apple Cider Vinegar 473ml
Brand: Heinz
Capacity: 473ml
Country Of Origin: USA
Benefits
- This is a natural laxative and it can improve digestion
- lowers blood sugar levels
- improves insulin sensitivity
- Help diabetic patients,
- increases satiety and helps people to lose weight
- reduces belly fat
- lowers cholesterol
- lowers blood pressure
- improves heart health
- prevents and decreases the risk of getting cancer
- slows down the growth of cancer cells
আপেল সিডার ভিনেগারের অবিশ্বাস্য যা যা উপকার :
বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত মেদ চর্বি, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, গ্যাস্ট্রিক ইত্যাদি নানান রোগে ভোগা বেশিরভাগ মানুষই আপেল সিডার ভিনেগারের বিষয়ে জানেন। তবুও চলুন জেনে নেই এর গুনাগুনের কথা-
অর্গানিক আপেল, চিনি ও পানি পচিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার তৈরী হয়, এতে অন্তত ৫% Acetic Acid থাকে যাতে জন্ম নেয় দারুন সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়াই বন্ধু হয়ে কাজ করে আমাদের পাকস্থলীতে।
১. ভিনেগার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে নানান প্রদাহ থেকে আমাদের রক্ষা করে।(Hippocrates – The Father of Modern Medicine)আধুনিক ঔষধের জনক হিপোক্র্যাটস নানান ক্ষতে এই ভিনেগার ব্যবহার করতেন আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে।
২. এর মধ্যে থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
৩. নিয়মিত এই ভিনেগার সেবনের ফলে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।সুতরাং ডায়বেটিস এর রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত সুখবর।
৪. আপেল সিডার ভিনেগার শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা নিয়ে আর কোন সংশয় নেই। ইতিমধ্যে লাখো মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন তার প্রমান।
৫. ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।
৬. প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ সেবনে শুধু ওজন কমে না, মেটাবলিজম বাড়ায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জোগান দেয়।
৭. নানান গবেষণায় দেখা গেছে ভিনেগার রক্তে বাজে কোলেস্টেরল কমায় ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, TG ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রনে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে আসে।
৮. হজমের সমস্যা মেটাতেও এই ভিনেগার খুব কার্যকর। গরম পানিতে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগারে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে সহজেই।
৯. যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা খুব সহজেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এই ভিনেগারের গুনে।
১০. এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ (ফাইবার) আছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক।
১১. খাবারে প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিব হিসেবে কাজ করে এই ভিনেগার।
১২. ত্বকের যত্নে এই ভিনেগার ব্যবহার করলে চমৎকার ফল পাবেন।
১৩. শ্যাম্পু করার পর চুল ধুয়ে নিন আপেল সিডার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে। কন্ডিশনারের সমান উপকার পাবেন। চুল নরম হবে, ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জন্য খুশকির সমস্যাও কমবে দ্রুত।
১৪. ওজন কমানোর জন্যঃ- যেহেতু আপেল সাইডার ভিনেগার ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করে তাই এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। কিছু জরিপে দেখা গেছে আপেল সাইডার ভিনেগার খেলে খিদা কম লাগে, কম ক্যালোরি খাওয়া হয় যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।.
১৫. ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রন করার জন্যঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার খাবারের কিছু শর্করা কে হজমে সাহায্য করে, যাতে করে শর্করাকে গ্লুকোজে দেরি করে পরিণত হয় , ফলে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ থাকে . এটি insulin sensitivity কেও উন্নত করে।
১৬. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রন করার জন্যঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, উচ্চ শর্করাযুক্ত খাবার গ্রহণের পর আপেল সাইডার ভিনেগার খেলে ৩৪ শতাংশ ইনসুলিন সংবেদনশীলতার উন্নয়ন করে এবং রক্তে শর্করা পরিমাণ পর্যাপ্ত কমায়। তবে আপনি যদি ডায়াবেটিসের ওষুধ খান তাহলে আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার আগে অবশ্য চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।
১৭. Ph ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণ করে ।
১৮. ব্যাকটেরিয়া নিধন করার জন্যঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার এ থাকা এসিটিক অ্যাসিড বিভিন্ন ধরণের ব্যাকটেরিয়া নিধন করে দেয়,তাই এটি ন্যাচারাল প্রিজারভেটিভ হিসাবেও ব্যবহার করা যায়।
১৯. কলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও হার্টজনিত রোগের ঝুঁকি কমানোর জন্যঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার এ এন্টিঅক্সিডেন্ট কলোরোজেনিক অ্যাসিড (chlorogenic acid ) থাকে , যা আমাদের জন্য ভালো কলেস্টেরল LDL কে অক্সিডাইস হতে বাধা দেয়, যা কিনা হার্ট এর অসুখের ঝুঁকি কমায় দেয়।
২০. খাবার হজমে সাহায্য করার জন্যঃ- জরিপে দেখা গেছে খাবারের ১৫- ২০ মিনিট আগে এক গ্লাস পানিতে ১/২ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার মিলিয়ে খেলে খাবারের হজমে সুবিধা হয়।
২১. চুলের যত্নের জন্য:- শ্যাম্পু করার পরে ACV দিয়ে চুল ধুলে চুল উজ্জ্বল হয় আর খুশকি মুক্ত হয়।
২২. ত্বকের যত্নের জন্যঃ- ACV ব্রণ, বলি রেখা কমায়, স্কিন টোন ভালো করে. sunburn ভালো করতেও এর জুড়ি নেই। এছাড়া বয়সের ছাপ কমিয়ে আনতে এটি অত্যন্ত কার্যকরি। এ কারণে অনেকেই ত্বক পরিচর্যার ক্ষেত্রে আপেল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার করে। তিন ভাগের দুইভাগ পানি এবং একভাগ আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে তুলা দিয়ে হালকা করে মুখে ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু যদি কারো ত্বক বেশি সংবেদনশীল হয় তাহলে পানির পরিমাণ একটু বাড়িয়ে দিতে হবে।
২৩. ACV মুখের দুর্গন্ধ দূর করেঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার মুখ পরিষ্কার করার জন্য কার্যকরী উপাদান হিসেবে মনে করা হয়। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান মুখের শ্বাসের গন্ধ দূর করে।
যদি আপনি এটা করতে চান তাহলে অবশ্যই তা পানির সাথে মিশিয়ে নিবেন। এক কাপ বা ২৪০ মিলি পানির সাথে এক টেবিল চামচ ভিনেগার নিতে পারেন। সরাসরি ভিনেগার মুখের ভিতর ব্যবহার করলে দাঁত নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
২৪. এটি সোর্ থ্রোট , পাকস্থলীর সমস্যা, সাইনুসাইটিস ভালো করতে সাহায্য করে।
২৫. খাবার সংরক্ষণের জন্যঃ- অন্যান্য ভিনেগারের মতো আপেল সাইডার ভিনেগারও খাবার সংরক্ষণে চমৎকার কাজ করে। আচার তৈরি এবং খাবার সংরক্ষণে মানুষ হাজার বছর ধরে ভিনেগার ব্যবহার করে আসছে। খাবার অ্যাসিড বাড়াতে কাজ করে আপেল সাইডার ভিনেগার। আর এটি খাবারের এনজাইম নিষ্ক্রিয় করে এবং ব্যাকটেরিয়ারে মেরে ফেলে। এর ফলে খাবার পঁচে না।
২৬. সালাদ তৈরির জন্যঃ- সহজ উপায়ে ঘরে সালাদ তৈরি করতে চাইলে আপেল সাইডার ভিনেগার একটি ভালো উপাদান। এটি সালাদের স্বাদ বাড়াতেও সাহায্য করে।
২৭. ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর জন্যেঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।ক্যানসারের কোষ হত্যা ও খাদ্যনালীর ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে আপেল সাইডার ভিনেগার কাজ করে।
২৮. পরিষ্কারকঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এর কারণ হচ্ছে, এর ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী উপাদান। এক কাপ পানির সঙ্গে আধা কাপ আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি দিয়ে আপনি সব ধরনের পরিষ্কার করার কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
২৯. ঘরের কিটপতঙ্গ মারার ফাঁদ হিসেবেঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার ঘরের কিট পতঙ্গ মারার ফাঁদ হিসেবে খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। একটি কাপে আপেল সিডার ভিনেগার ঢালুন এবং তাতে কয়েক ফোটা বাসন পরিস্কার করার সাবান মিশিয়ে দিন। এরপর এটাতে পোকা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মারা যাবে।
৩০. খাবার সুস্বাদু করার জন্যঃ- এছাড়া খাবার সুস্বাদু করতে রান্নার সময় আপেল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার করা হয়। মাংসের স্টেককে আরো সুস্বাদু করতে এটি জনপ্রিয় উপাদান। এটি মাংসে চমৎকার মিষ্টি এবং টক স্বাদ তৈরি করে।
৩১. ফলমূল বিষমুক্ত করার জন্যঃ- কিনে আনা ফলমূলে কীটনাশক পদার্থ থাকতে পারে। এছাড়া ফরমালিনের মতো বিষাক্ত পদার্থও থাকতে পারে। এজন্য অনেকে এসব ফলমূল বা শাক-সবজি বিষমুক্ত করতে আপেল সাইডার ভিনেগার দিয়ে ধৌত করে।এছাড়া খাবারের বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়া দূর করে আপেল সাইডার ভিনেগার। উদাহরণ স্বরূপ, ভিনেগার দিয়ে ধৌত করা খাবার থেকে ই কোলি এবং সালমোনেলার মত বিপদজনক ব্যাকটেরিয়া দূর হয়েছে।
৩২. গোসলের সময়ঃ- যে কারণে মানুষ আপেল সাইডার ভিনেগার মুখের ত্বকচর্চায় ব্যবহার করে ঠিক একই কারণে এটি গোসলের সময়ও ব্যবহার করা যায়। ত্বক মসৃন ও সমস্যামুক্ত রাখতে আপেল সাইডার ভিনেগার অত্যন্ত কার্যকরি।
৩৩. সস হিসেবেঃ- সস হিসেবে আপেল সাইডার ভিনেগার হতে পারে আপনার খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয়ার অন্যতম উপাদান। টমেটো সসের সাথে অল্প করে ভিনেগার মেশালে এটি খাবারকে আরো স্বাদযুক্ত করে দেয়।
৩৪. স্যুপের মধ্যেঃ- স্যুপের মধ্যে আপেল সাইডার ভিনেগার দেয়া যেতে পারে। এতে স্যুপের স্বাদ আরো কয়েকগুণ বেড়ে যায়। যদি ঘরে তৈরি স্যুপের স্বাদ আরো বাড়িয়ে নিতে চান তাহলে রান্নার শেষের দিকে অল্প করে ভিনেগার মিশিয়ে দিন।
৩৫. আগাছা বিনাশ করার জন্যঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার দিয়ে ঘরেই তৈরি করতে পারেন আগাছা বিনাশ করার ঔষধ। এরপর এটি বাড়ির বাগানের আগাছার উপর স্প্রে করে দিলে সেগুলো মরে যাবে। এছাড়া এর মধ্যে সাবান ও লেবুর রস মেশালে তা আরো কার্যকরী হবে।
৩৬. ব্রণ দূর করার জন্যঃ- আপেল সাইডার ভিনেগার এর আন্টিব্যাক্টেরিয়াল প্রভাব প্রাকৃতিক টোনার হিসেবে কাজ করে। যা মুখে ব্রণের বৃদ্ধি কমিয়ে আনে এবং ব্রণ দূরীকরণে সাহায্য করে। এর এসিড মুখের পি এইচ এর মাত্রা ঠিক রাখে এবং অন্যান্য দাগ দূর করতে সহায়তা করে।
৩৭. বাসন পরিষ্কারক হিসেবেঃ- বাসার থালা বাসন আরো ভালোভাবে পরিষ্কার এবং এর ব্যাকটেরিয়া দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী আপেল সাইডার ভিনেগার। বাসন পরিষ্কার করা সাবানের সাথে একটু ভিনেগার মিশিয়ে নিলেই এমন উপকার পাওয়া যায়।
৩৮. মশা মাছি থেকে পরিত্রাণ পেতেঃ- দুইভাগের একভাগে পানি এবং এক ভাগে আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে সারা ঘরে স্প্রে করলে মশা মাছি দূরে থাকবে। এবং পরিবেশ সুন্দর রাখবে।
আপেল সিডার ভিনেগার ঘরোয়া কাজের ক্ষেত্রে একটি বহুল ব্যবহৃত উপাদান। এটি ঘরে থাকলে অনেক সমস্যার খুব দ্রুত সমাধান করা যায়।
আপেল সিডার ভিনেগার দু ধরণের হতে পারে;ঘোলাটে এবং স্বচ্ছ। Raw, unfiltered আপেল সিডার ভিনেগার ঘোলাটে বা Cloudy হয়। আপেল সিডার ভিনেগারে যে ঘোলাটে পদার্থ থাকে তা ” Mother ” নামে পরিচিত। ” Mother ” যা প্রোটিন, এনজাইম এবং উপকারী ব্যাকটিরিয়া দ্বারা তৈরি হয়। আপেল সিডার ভিনেগারে (with Mother) এ যে প্রোটিন, এনজাইম এবং উপকারী ব্যাকটিরিয়া থাকে তা Probiotics নামেও পরিচিত।
একটি স্বচ্ছ সাদা পাত্রে বা জারে চিনি,আপেল ও পানি দিয়ে পূর্ণ করে , পাত্রের মুখ বন্ধ করে রাখার পর Fermentation প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং পরবর্তী তে তা আপেল সিডার ভিনেগারে পরিণত হয়।
Fermentation প্রোসেস চলাকালীন সময়ে প্রোটিন, এনজাইম এবং উপকারী ব্যাকটিরিয়া বা Probiotics জন্মায় যা সাদা বুদবুদ এর মতো হতে পারে। ৪থেকে ৫ মাস পরে এই মিশ্রণ টি আপেল সিডার ভিনেগারে (with Mother) এর পরিণত হয় এবং এর রঙ ঘোলাটে হয়ে। এই আপেল সিডার ভিনেগার (with The Mother) Raw, Infiltered, Unpasteurized হতে পারে। Raw আপেল সিডার ভিনেগার কে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Pasteurized বা filter করা হয়। আমদানি করছে বিভিন্ন ব্রান্ডের বিভিন্ন জাতের Apple Cider Vinegar যা ১০০% ভেজালমুক্ত এবং খাঁটি।
Reviews
There are no reviews yet.